দীর্ঘ রাত্রিটির শরীর তোমাকে ছাড়িয়ে যেতে পারে আরো স্থায়ী আঁধারে
যেখানে মরালির একটিমাত্র পালক জলের কিনারে সকাল, টলমল।
অমানিশার শেষ ঘণ্টাধ্বনি থেমেছে কোথাও— এই স্থবিরতা কতকাল
দেখেছি একা। কখনো ভাবিনি এও এক ভাষা তার, তোমাকে জানাবার, এইসব সত্য
নীরবে বলা হয়ে গ্যাছে—সমস্ত শীতরাত্রির শেষে যেমন হিম থেকেই যায়; যত
আলোকিত হও—নগ্নতার নিরপেক্ষ বিভাব, যতো নির্জনে যাও—কোলাহল থেকে দূরে
তার চেয়েও গভীরে সন্তরিত মনের বিষাদ—একবার ছুঁয়ে দ্যাখো যদি পারো!
অস্পৃশ্য যা নয়, যা-কিছু মমতায় জেনেছো, স্নিগ্ধ হয়ে আছে বরফশীতল।
এই দেহ বহুকাল সময়ের ভেদচিহ্ন ভুলে বিরহে লীন হয়নি এখনও;
দূরত্ব, ভালোবাসে অন্ধকার। বাতাসের আর্দ্রতা বাড়ে। আমি রোদের আঁচে
উজ্জ্বলতর কোনো আগুনের কথা ভাবি—দিঘিতে আকাশ তবুও সবুজ পত্রালি
যেখানে মরালির একটিমাত্র পালক জলের কিনারে সকাল, টলমল।
অমানিশার শেষ ঘণ্টাধ্বনি থেমেছে কোথাও— এই স্থবিরতা কতকাল
দেখেছি একা। কখনো ভাবিনি এও এক ভাষা তার, তোমাকে জানাবার, এইসব সত্য
নীরবে বলা হয়ে গ্যাছে—সমস্ত শীতরাত্রির শেষে যেমন হিম থেকেই যায়; যত
আলোকিত হও—নগ্নতার নিরপেক্ষ বিভাব, যতো নির্জনে যাও—কোলাহল থেকে দূরে
তার চেয়েও গভীরে সন্তরিত মনের বিষাদ—একবার ছুঁয়ে দ্যাখো যদি পারো!
অস্পৃশ্য যা নয়, যা-কিছু মমতায় জেনেছো, স্নিগ্ধ হয়ে আছে বরফশীতল।
এই দেহ বহুকাল সময়ের ভেদচিহ্ন ভুলে বিরহে লীন হয়নি এখনও;
দূরত্ব, ভালোবাসে অন্ধকার। বাতাসের আর্দ্রতা বাড়ে। আমি রোদের আঁচে
উজ্জ্বলতর কোনো আগুনের কথা ভাবি—দিঘিতে আকাশ তবুও সবুজ পত্রালি
আর আমি জেনেছি রাত্রির মানে অনুপস্থিত সব রঙ আঁধারে মিশে থাকে একাকার।