আমাকে লুকাতে পারো, ছায়াকে নয়
অবিনশ্বরতার মোহে ছায়ারা বেঁচে থাকে।
যা কিছু স্পর্শের অতীত, এই আলো, অন্ধকার
যা কিছু ছায়াদৃশ্যের জন্ম দেয়, চলমান ও নিশ্চল
সময় ও প্রতীকের বিরোধ
থেকে যায়;
যা থাকে না সেখানেই আমি থাকি পুরোপুরি।
গলন্ত শবের গায়ে রোদ পোড়ে;
সান্ধ্যহাওয়ায় দ্বিধামলিন স্মৃতিকাতরতা
ক্রমশ মুছে দেয় অনুভূতির বিষাদ
অথচ কী থেকে যায়
আমি আজো স্থির করতে পারি নি—
ছায়া না ছায়াশরীরের অভিক্ষেপ,
না কেবলই স্পর্শের অনুভূতি!
নাকি এমন কিছু, অক্ষর যার শরীর নির্মান করতে পারে নি;
বরং আভাস দিয়ে হারিয়ে গেছে
ইন্দ্রিয় যেরকম বিকলাঙ্গ শিশুর মতো সরল হাসে।
বাতাসে শিরশির শব্দ।
হ্যালোজেন বাতির বিচ্ছুরিত সবুজ আলোয়
আমি ও অন্য মানুষগুলো শুধু ছায়া নির্মান করে যাই—
অন্যত্র থেকে অন্যত্রে।
অবিনশ্বরতার মোহে ছায়ারা বেঁচে থাকে।
যা কিছু স্পর্শের অতীত, এই আলো, অন্ধকার
যা কিছু ছায়াদৃশ্যের জন্ম দেয়, চলমান ও নিশ্চল
সময় ও প্রতীকের বিরোধ
থেকে যায়;
যা থাকে না সেখানেই আমি থাকি পুরোপুরি।
গলন্ত শবের গায়ে রোদ পোড়ে;
সান্ধ্যহাওয়ায় দ্বিধামলিন স্মৃতিকাতরতা
ক্রমশ মুছে দেয় অনুভূতির বিষাদ
অথচ কী থেকে যায়
আমি আজো স্থির করতে পারি নি—
ছায়া না ছায়াশরীরের অভিক্ষেপ,
না কেবলই স্পর্শের অনুভূতি!
নাকি এমন কিছু, অক্ষর যার শরীর নির্মান করতে পারে নি;
বরং আভাস দিয়ে হারিয়ে গেছে
ইন্দ্রিয় যেরকম বিকলাঙ্গ শিশুর মতো সরল হাসে।
বাতাসে শিরশির শব্দ।
হ্যালোজেন বাতির বিচ্ছুরিত সবুজ আলোয়
আমি ও অন্য মানুষগুলো শুধু ছায়া নির্মান করে যাই—
অন্যত্র থেকে অন্যত্রে।